ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ডামাডোলে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনি ঐক্য। জুলাই আন্দোলনের পর ইসলামিক দলগুলোর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়েছে। একসঙ্গে আন্দোলন করছে। তবে নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে আসন ভাগাভাগি নিয়ে নিয়ে তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে দলগুলোর মধ্যে। নির্বাচনি ঐক্যের অংশ হিসেবে যুগপৎ আন্দোলন করছে ৮ দল। দলগুলো হলো— বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।দলগুলো জানায়, পাঁচ দফা দাবির আন্দোলন ও প্রার্থী বাছাইয়ের কার্যক্রম একসঙ্গে চলায় প্রার্থী তালিকা চূড়ান্তে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।
ঐক্যভুক্ত দলগুলোর নেতাদের মতে, ডিসেম্বরের শুরুতেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এখন চলছে আসন ভাগাভাগির আলোচনা। কোন দল কত আসনে প্রার্থী দেবে—তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
দলগুলোর শীর্ষ পর্যায়ে চলছে দরকষাকষি। বিভিন্ন দল সম্ভাব্য আসন চাহিদা তুলে ধরলেও সবকিছু নির্ভর করছে আলোচনার ফলাফলের ওপর।
ইসলামি দলগুলোর একাধিক সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, আসন ভাগাভাগি হবে আলোচনার ভিত্তিতে। স্থানীয় অবস্থান ও শক্তিমত্তা বিবেচনায় করা হবে প্রার্থী নির্ধারণ। যেখানে যে দলের অবস্থান শক্তিশালী, তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ঐক্য টিকিয়ে রাখতে সব দলের ‘ত্যাগের মানসিকতা’ প্রয়োজন বলেও দলগুলো মনে করে।তাদের অভিমত, সমঝোতা ছাড়া ও আসন ছাড়ের বাস্তবতা মেনে না নিলে এই ঐক্য কার্যকর হবে না।
প্রধান দলগুলোর প্রার্থী তালিকা প্রায় চূড়ান্ত হলেও ইসলামি ঐক্যভুক্ত আটটি দল এখনও অপেক্ষায়। ফলে নির্বাচনের মাঠে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ তৈরি হচ্ছে—বিশেষ করে কোন দল কোথায় প্রার্থী দেবে এবং তা প্রধান দলগুলোর গণিতকে কিভাবে প্রভাবিত করবে, সে দিকেই এখন নজর রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।
ঐক্যভুক্ত দলগুলোর নেতাদের মতে, ডিসেম্বরের শুরুতেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এখন চলছে আসন ভাগাভাগির আলোচনা। কোন দল কত আসনে প্রার্থী দেবে—তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
দলগুলোর শীর্ষ পর্যায়ে চলছে দরকষাকষি। বিভিন্ন দল সম্ভাব্য আসন চাহিদা তুলে ধরলেও সবকিছু নির্ভর করছে আলোচনার ফলাফলের ওপর।
ইসলামি দলগুলোর একাধিক সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, আসন ভাগাভাগি হবে আলোচনার ভিত্তিতে। স্থানীয় অবস্থান ও শক্তিমত্তা বিবেচনায় করা হবে প্রার্থী নির্ধারণ। যেখানে যে দলের অবস্থান শক্তিশালী, তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ঐক্য টিকিয়ে রাখতে সব দলের ‘ত্যাগের মানসিকতা’ প্রয়োজন বলেও দলগুলো মনে করে।তাদের অভিমত, সমঝোতা ছাড়া ও আসন ছাড়ের বাস্তবতা মেনে না নিলে এই ঐক্য কার্যকর হবে না।
প্রধান দলগুলোর প্রার্থী তালিকা প্রায় চূড়ান্ত হলেও ইসলামি ঐক্যভুক্ত আটটি দল এখনও অপেক্ষায়। ফলে নির্বাচনের মাঠে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ তৈরি হচ্ছে—বিশেষ করে কোন দল কোথায় প্রার্থী দেবে এবং তা প্রধান দলগুলোর গণিতকে কিভাবে প্রভাবিত করবে, সে দিকেই এখন নজর রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।