সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুই কংগ্রেসম্যানের সঙ্গে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বৈঠক করেছেন।রোববার (১৩ আগস্ট) ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বাসভবনে এ বৈঠক হয়।সফররত দুই কংগ্রেসম্যান হলেন এড কেইস ও রিচার্ড ম্যাকরমিক।বৈঠকে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান, নারীপক্ষের সম্পাদক শিরীন হক, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন, সাংবাদিক জিল্লুর রহমান, আর্টিকেল নাইনটিন-এর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সাল, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম প্রমুখ অংশ নেন।বৈঠকের পর সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার সাংবাদিকদের বলেন, তারা বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। এটা আসলে সেই অর্থে বৈঠক নয়, চা চক্র বলতে পারেন। তারা আগামী নির্বাচনের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমাঝোতার কোনো সুযোগ আছে কি না তা জানতে চেয়েছেন। তবে তারা কোনো মন্তব্য করেননি, শুধু শুনেছেন।
আর্টিকেল ১৯-এর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুক ফয়সাল বলেন, গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে কী করা দরকার সে বিষয়টি উঠে এসেছে। নির্বাচন প্রসঙ্গ ছিল। তারা জানতে চেয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আগে ছিল কি না? আমরা বলেছি আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল, এখন নেই। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো বলতে পারবে। তবে তারা কোনো মন্তব্য করেননি।
আলোকচিত্রী শহিদুল আলম বলেন, ঘরোয়া আলাপ ছিল। ব্যক্তিগত জায়গা থেকে অনেক কথা হয়েছে। আমাকে যে আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটা তুলেছি। আমি যে এখনও ভুগছি, সেটা নিয়ে আলাপ হয়েছে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের দুজন সদস্য গত শনিবার চারদিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন। এদের একজন ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির কংগ্রেস সদস্য এড কেইস ও অপরজন রিপাবলিকান পার্টির রিচার্ড ম্যাকরমিক।সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুই কংগ্রেসম্যানের সঙ্গে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বৈঠক করেছেন।
রোববার (১৩ আগস্ট) ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বাসভবনে এ বৈঠক হয়।
সফররত দুই কংগ্রেসম্যান হলেন এড কেইস ও রিচার্ড ম্যাকরমিক।
বৈঠকে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান, নারীপক্ষের সম্পাদক শিরীন হক, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন, সাংবাদিক জিল্লুর রহমান, আর্টিকেল নাইনটিন-এর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সাল, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম প্রমুখ অংশ নেন।
বৈঠকের পর সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার সাংবাদিকদের বলেন, তারা বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। এটা আসলে সেই অর্থে বৈঠক নয়, চা চক্র বলতে পারেন। তারা আগামী নির্বাচনের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমাঝোতার কোনো সুযোগ আছে কি না তা জানতে চেয়েছেন। তবে তারা কোনো মন্তব্য করেননি, শুধু শুনেছেন।
আর্টিকেল ১৯-এর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুক ফয়সাল বলেন, গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে কী করা দরকার সে বিষয়টি উঠে এসেছে। নির্বাচন প্রসঙ্গ ছিল। তারা জানতে চেয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আগে ছিল কি না? আমরা বলেছি আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল, এখন নেই। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো বলতে পারবে। তবে তারা কোনো মন্তব্য করেননি।
আলোকচিত্রী শহিদুল আলম বলেন, ঘরোয়া আলাপ ছিল। ব্যক্তিগত জায়গা থেকে অনেক কথা হয়েছে। আমাকে যে আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটা তুলেছি। আমি যে এখনও ভুগছি, সেটা নিয়ে আলাপ হয়েছে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের দুজন সদস্য গত শনিবার চারদিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন। এদের একজন ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির কংগ্রেস সদস্য এড কেইস ও অপরজন রিপাবলিকান পার্টির রিচার্ড ম্যাকরমিক।