ঢাকা, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪,
সময়: ০২:৫৩:৫৯ PM

২০০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

স্টাফ রিপোর্টার ।।দৈনিক সমবাংলা
04-12-2024 02:53:59 PM
২০০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

বাংলাদেশে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করতে ২০ কোটি ডলার (প্রায় ২ হাজার ১৭৭ কোটি টাকা) ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বুধবার (৩০ আগস্ট) এই ঋণ অনুমোদন অনুমোদন করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আরবান হেলথ, নিউট্রিশন অ্যান্ড পপুলেশন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং সাভার ও তারাবো পৌরসভা এলাকায় ডেঙ্গুসহ সাধারণ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা এবং মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এই অর্থ ব্যয় করা হবে। সংস্থাটি বলেছে, এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর মধ্যে একটি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। যার আওতায় স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কিত বিভিন্ন সেবা দেয়া হবে। পাঁচ বছরের কম বয়সী ২৫ লাখ শিশু এই সেবা থেকে উপকৃত হবে বলে আশা করছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু শহর এলাকায় নাগরিক স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ এখনও সীমিত। ফলে দরিদ্র এবং বস্তিবাসীকেও বাধ্য হয়ে ব্যয়বহুল বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্বাস্থ্যসেবা নিতে হয়। তা ছাড়া জনসংখ্যার উচ্চ ঘনত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন এবং দ্রুত নগরায়ণের কারণে ডেঙ্গুসহ বিভিন্ন সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ বাড়ছে, নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ আবির্ভূত হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা খাতে। এই প্রকল্পের আওতায় নারীদের মাতৃত্বকালীন সেবা দেয়ার কথা জানিয়ে বলা হয়, এতে আড়াই লাখ নারী তাদের গর্ভকালীন সময়ে অন্তত চারটি চেকআপের সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া ১৩ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক উচ্চ রক্তচাপের স্ক্রিনিং এবং ফলোআপ চিকিৎসার সুযোগ পাবেন। সরকারি বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিকে দরিদ্র নাগরিকদের সেবাপ্রাপ্তির খরচ কমিয়ে আনতেও সহায়ক হবে এই প্রকল্প। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এ প্রকল্পের আওতায় মৌসুমভিত্তিক সতর্কীকরণ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কথা জানানো হয় বিবৃতিতে। একই সঙ্গে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং মশার প্রজননক্ষেত্র ধ্বংসে কাজ করা হবে। বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে ওই ২০ কোটি ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশ। ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে ওই ঋণ শোধ করতে হবে। বাংলাদেশে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করতে ২০ কোটি ডলার (প্রায় ২ হাজার ১৭৭ কোটি টাকা) ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বুধবার (৩০ আগস্ট) এই ঋণ অনুমোদন অনুমোদন করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ‘আরবান হেলথ, নিউট্রিশন অ্যান্ড পপুলেশন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং সাভার ও তারাবো পৌরসভা এলাকায় ডেঙ্গুসহ সাধারণ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা এবং মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এই অর্থ ব্যয় করা হবে। সংস্থাটি বলেছে, এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর মধ্যে একটি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। যার আওতায় স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কিত বিভিন্ন সেবা দেয়া হবে। পাঁচ বছরের কম বয়সী ২৫ লাখ শিশু এই সেবা থেকে উপকৃত হবে বলে আশা করছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু শহর এলাকায় নাগরিক স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ এখনও সীমিত। ফলে দরিদ্র এবং বস্তিবাসীকেও বাধ্য হয়ে ব্যয়বহুল বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্বাস্থ্যসেবা নিতে হয়। তা ছাড়া জনসংখ্যার উচ্চ ঘনত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন এবং দ্রুত নগরায়ণের কারণে ডেঙ্গুসহ বিভিন্ন সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ বাড়ছে, নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ আবির্ভূত হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা খাতে। এই প্রকল্পের আওতায় নারীদের মাতৃত্বকালীন সেবা দেয়ার কথা জানিয়ে বলা হয়, এতে আড়াই লাখ নারী তাদের গর্ভকালীন সময়ে অন্তত চারটি চেকআপের সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া ১৩ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক উচ্চ রক্তচাপের স্ক্রিনিং এবং ফলোআপ চিকিৎসার সুযোগ পাবেন। সরকারি বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিকে দরিদ্র নাগরিকদের সেবাপ্রাপ্তির খরচ কমিয়ে আনতেও সহায়ক হবে এই প্রকল্প। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এ প্রকল্পের আওতায় মৌসুমভিত্তিক সতর্কীকরণ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কথা জানানো হয় বিবৃতিতে। একই সঙ্গে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং মশার প্রজননক্ষেত্র ধ্বংসে কাজ করা হবে। বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে ওই ২০ কোটি ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশ। ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে ওই ঋণ শোধ করতে হবে।