ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪,
সময়: ১১:৪৯:১৬ AM

ইউএনওর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

জেলা প্রতিনিধি।। ঢাকাপ্রেস২৪.কম
26-11-2024 11:49:16 AM
ইউএনওর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-আমিনের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) সকালে পটুয়াখালী জেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো।এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে আদালতে মামলা দায়ের এবং আদালত কর্তৃক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও নিষেধাজ্ঞ অমান্য করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজ করে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করা হয়।

 

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী আব্দুস সালাম দাবি করেন, বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের ছত্রকান্দা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মো. আ. কাদের মুন্সী, আ. রশিদ মৃধা, হাজী আবদুস সালাম, মো. শহিদ মুন্সি ও মোসা. হাছিনা বেগমসহ আরও ১৪ জনের ব্যক্তি মালিকানধীন কিছু জমি দখল করে সম্প্রতি সরকারের অবাসন প্রকল্প তৈরির কাজ শুরু হয়। এ সময় বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ কেটে বিক্রি করে দেয় উপজেলা প্রশাসন। যার আনুমানিক মূল্য পাঁচ লাখ টাকা।

 

ওই ঘটনায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি পটুয়াখালী আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বাউফল সহকারী জজ আদালত সাত দিনের মধ্যে বিবাদীদের জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। কিন্তু বিবাদীরা আদালতের আদেশ অমান্য করে ভুক্তভোগীদের পৈতৃক সম্পত্তির গাছ কেটে বিক্রি করলে পুনরায় গত ২ মার্চ আদালতে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করলে আদালত অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞা জারির পরও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোরপূর্বক নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও দাবিন করেন আব্দুস সালাম।

 

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী আ. রশিদ মৃধা বলেন, ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার নিজেও জানেন যে জমির মালিক আমরা। আর পাশের জমি সরকারি। এরপরও তারা আমাদের জমি দখল করে কাজ করছেন। যেহেতু পাশে পুকুর রয়েছে সেটা ভরাট করতে তাদের বেশি খরচ হবে। এ কারণে আমাদের ভরাট করা জমিতে তারা ঘর নির্মাণ করছে।

 

এছাড়া সার্ভেয়ার কামরুল হাসান এবং ভূমি অফিসের তহসিলদার বাপ্পি বিষয়টি সমাধান করার জন্য ভুক্তভোগী পরিবারের কাছে টাকা দাবি করেছেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী রশিদ মৃধা।

 

তবে বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল-আমিন বলেন, এখানে কারো ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে ঘর তৈরি করা হচ্ছে না। সরকারি জমিতে ভূমিহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। আর আদালত যে জমিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, সেখানে আমরা কাজ করছি না।

 

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-আমিনের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) সকালে পটুয়াখালী জেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো।এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে আদালতে মামলা দায়ের এবং আদালত কর্তৃক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও নিষেধাজ্ঞ অমান্য করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজ করে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করা হয়।

 

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী আব্দুস সালাম দাবি করেন, বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের ছত্রকান্দা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মো. আ. কাদের মুন্সী, আ. রশিদ মৃধা, হাজী আবদুস সালাম, মো. শহিদ মুন্সি ও মোসা. হাছিনা বেগমসহ আরও ১৪ জনের ব্যক্তি মালিকানধীন কিছু জমি দখল করে সম্প্রতি সরকারের অবাসন প্রকল্প তৈরির কাজ শুরু হয়। এ সময় বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ কেটে বিক্রি করে দেয় উপজেলা প্রশাসন। যার আনুমানিক মূল্য পাঁচ লাখ টাকা।

 

ওই ঘটনায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি পটুয়াখালী আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বাউফল সহকারী জজ আদালত সাত দিনের মধ্যে বিবাদীদের জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। কিন্তু বিবাদীরা আদালতের আদেশ অমান্য করে ভুক্তভোগীদের পৈতৃক সম্পত্তির গাছ কেটে বিক্রি করলে পুনরায় গত ২ মার্চ আদালতে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করলে আদালত অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞা জারির পরও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোরপূর্বক নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও দাবিন করেন আব্দুস সালাম।

 

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী আ. রশিদ মৃধা বলেন, ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার নিজেও জানেন যে জমির মালিক আমরা। আর পাশের জমি সরকারি। এরপরও তারা আমাদের জমি দখল করে কাজ করছেন। যেহেতু পাশে পুকুর রয়েছে সেটা ভরাট করতে তাদের বেশি খরচ হবে। এ কারণে আমাদের ভরাট করা জমিতে তারা ঘর নির্মাণ করছে।এছাড়া সার্ভেয়ার কামরুল হাসান এবং ভূমি অফিসের তহসিলদার বাপ্পি বিষয়টি সমাধান করার জন্য ভুক্তভোগী পরিবারের কাছে টাকা দাবি করেছেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী রশিদ মৃধা।

 

তবে বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল-আমিন বলেন, এখানে কারো ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে ঘর তৈরি করা হচ্ছে না। সরকারি জমিতে ভূমিহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। আর আদালত যে জমিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, সেখানে আমরা কাজ করছি না।